Skip to content

এন্টিবডি পরীক্ষার জন্য ভুবনেশ্বর গেলেন চিরঞ্জিত ধীবর

সারাদেশে করোনা অতিমারীর প্রাদুর্ভাব যথারীতি শঙ্কার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ভারত বায়োটেক, আইসিএমআর এবং ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজি যৌথ উদ্যোগে করোনা প্রতিষেধক কোভ্যাকসিন আবিষ্কারে বদ্ধপরিকর।



কয়েকমাস আগে এই করোনা প্রতিষেধক প্রয়োগে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে অংশগ্রহণ করেছিলেন দুর্গাপুরবাসী চিরঞ্জিত ধীবর। পেশায় তিনি স্কুল শিক্ষক।



এবার, ঠিক ১০৪ দিনের মাথায় প্রতিষেধক প্রয়োগের পর শারীরিক পরীক্ষার নিরিখে আইসিএমআর তাকে ফের ডাক পাঠালো ভুবনেশ্বর।

জুলাই মাসের শেষ সপ্তাহের দিকে ভুবনেশ্বরের ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স অ্যান্ড এসইউএম হাসপাতালে স্বেচ্ছাসেবী হিসাবে কোভ্যাক্সিন টিকা প্রয়োগ করা হয়েছিল চিরঞ্জিতবাবুর দেহে।

এরপর ঠিক ১০৪ দিন এবং ১৯৪ দিনের মাথায়, তার শারীরিক পরিস্থিতি এবং কোভ্যাকসিন প্রয়োগের পর তার দেহে অ্যান্টিবডির উপস্থিতির পরীক্ষা করা হবে।

গত ১০ নভেম্বর, ভ্যাকসিন প্রয়োগের ১০৪ দিন পূর্ণ হয়েছে। সেই উদ্দেশ্যেই ভুবনেশ্বরের দিকে রওনা দিয়েছেন চিরঞ্জিতবাবু।



স্বেচ্ছাসেবীদের দেহে কোভ্যাক্সিনের প্রয়োগের পর তাদের দেহে অ্যান্টিবডির উপস্থিতির চিহ্ন পাওয়া গেলে, নিশ্চিত হওয়া যাবে ওই ব্যক্তি করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছেন।

আর এই পরীক্ষাতেই, কোভ্যাক্সিনের সার্থকতা পরিলক্ষিত হবে। এখন প্রশ্ন হলো, চিরঞ্জিতবাবুর দেহে কি মিলবে করোনা ভাইরাসের অ্যান্টিবডি? আশায় বুক বেঁধেছে দুর্গাপুর।

[ Facebook এ update পেতে লাইক করুন আমাদের page ]

আরো লেটেস্ট খবর পড়ুন