অবশেষে কেন্দ্রের তরফ থেকে মিলল বহুচর্চিত রামসেতু নিয়ে গবেষণার সবুজ বাতি।
ভারত-শ্রীলংকা সংযোগকারী এই সেতু, প্রাকৃতিক ভাবে তৈরি নাকি আদৌ কৃত্রিমভাবে তৈরি তা জানাই হবে এই গবেষণার প্রধান উদ্দেশ্য।
কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি ও পর্যটন মন্ত্রী প্রহ্লাদ প্যাটেল বৃহস্পতিবার একটি সাংবাদিক বৈঠকে জানিয়েছেন, রামসেতুর উপর প্রত্নতাত্ত্বিক এবং পুরাতাত্ত্বিক বিভাগ কাজ শুরু করবে খুব শীঘ্রই, এবং গবেষণাকার্য এমন ভাবে চলবে যাতে ওই সেতুর কোনরকম ক্ষতি না হয়।
আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার (ASI) একটি শাখা সেন্ট্রাল অ্যাডভাইজারি বোর্ড অন আর্কিওলজি এবং কাউন্সিল অফ সাইন্টিফিক এন্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ (CSIR)- ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওশানোগ্রাফি যৌথ উদ্যোগে এই সেতুর ওপর গবেষণা করে চালাবে।
গবেষণাকার্য চালানোর সময় রামসেতুর সুরক্ষার্থে বিশেষ বলপ্রয়োগ করা হবে।
পুরাণ মতে, এই সেতু ত্রেতা যুগের সৃষ্টি। শ্রীরামচন্দ্র এবং তাঁর বানরসেনা, সীতা উদ্ধারে লঙ্কার উদ্দেশ্য পাড়ি দেওয়ার সময়, এই সেতু বানানো হয়েছিল
রামায়ণ অনুসারে, এই ঘটনার কথাই জানা যায়। কিন্তু আদৌ কি তা সত্য? নাকি ভারত-শ্রীলংকা সংযোগকারী এই সেতু সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ভাবে তৈরি? তা নিয়ে মানুষের মনে দ্বন্দ্ব চিরকালীন।
এই দ্বন্দ্ব মেটাতেই প্রত্নতাত্ত্বিক এবং পুরাতাত্ত্বিক বিভাগ পুরোদমে রাম সেতু নিয়ে বৈজ্ঞানিক গবেষণায় প্রস্তুত। গবেষণা কার্য শুরু হবে চলতি বছরেই।
[ Facebook এ update পেতে লাইক করুন আমাদের page ]
আরো লেটেস্ট খবর পড়ুন
- ময়ূরাক্ষী এক্সপ্রেসের রুটে বড়ো বদল – দেখুন সময়সূচি
- অনলাইন দলিল নম্বর অনুসন্ধান করার সমস্ত পদ্ধতি পশ্চিমবঙ্গ ২০২২
- ৫টি অসাধারণ হিন্দু মন্দির যা ভারতের বাইরে অবস্থিত
- Happy Holi Wishes in Bengali | দোলযাত্রার শুভেচ্ছা বার্তা
- দুর্গাপুর থেকে গুয়াহাটির ফ্লাইট পরিষেবা শুরু হচ্ছে মার্চ মাসেই
- পশ্চিমবঙ্গ জন্ম শংসাপত্রের অনলাইন আবেদন ২০২২ (নতুন পদ্ধতি)
- ডিজিটাল কাস্ট সার্টিফিকেট নম্বর অনলাইনে কীভাবে পাবেন ২০২২
- পশ্চিমবঙ্গ জন্ম শংসাপত্রে শিশুর নাম রেজিস্ট্রেশন ২০২২
- দুর্গাপুর বিমানবন্দর থেকে দুর্গাপুর স্টেশন পর্যন্ত বাস পরিষেবা চালু